
স্বামীর হাতে মৃত্যুর ৫ দিন আগে সন্তান জন্ম দেন রেদোয়ানা
- Select a language for the TTS:
- Bangla Bangladesh
- Bangla Bangladesh Male
- Bangla India Female
- Bangla India Male
- Language selected: (auto detect) - BN
Play all audios:

স্বামীর হাতে হত্যার শিকার টাঙ্গাইল জেলা কালচারাল কর্মকর্তা খন্দকার রেদোয়ানা ইসলাম ইলু (৩০) পাঁচ দিন আগে একটি কন্যা সন্তানের জন্ম দেন। শনিবার বিকালে টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে কুমুদিনী হাসপাতালে
প্রসূতি ওয়ার্ডে তাকে বালিশ চাপা দিয়ে হত্যা করেছেন স্বামী মো. দেলোয়ার রহমান মিজান (৪৫)।
জানা যায়, স্বামী স্ত্রীর মধ্যে নানা বিষয়ে দীর্ঘ দিন মনোমালিন্য ছিল। গত ২২ মার্চ প্রসব ব্যথা নিয়ে খন্দকার রেদোয়ানা ইসলাম ইলু হাসপাতালে ভর্তি হন। পাঁচ দিন আগে শিশু কন্যার জন্ম দেন তিনি। শনিবার
দুপুরে তার স্বামী মিজান কুমুদিনী হাসপাতালে আসে স্ত্রী ও শিশু কন্যাকে দেখতে। স্ত্রীকে হত্যা করে ঘাতক স্বামী পালিয়ে যায়।
এ ব্যাপারে কুমুদিনী হাসপাতালের এজিএম (অপারেশন) অনিমেশ ভৌমিক লিটন বলেন, হাসপাতালে প্রতিটি ওয়ার্ডে কঠোর নিরাপত্তার ব্যবস্থা রয়েছে। প্রসূতি রেদোয়ানার স্বামী পরিকল্পিতভাবে তাকে হত্যার পর দরজা লগ
করে পালিয়ে যাওয়ার খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ঘটনাটি পুলিশ ও উপজেলা প্রশাসনকে জানানো হয়েছে। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কোন গাফিলতি নেই।
টাঙ্গাইলের জেলা প্রশাসক ড. মো. আতাউল গনি সন্ধ্যায় কুমুদিনী হাসপাতালে পরিদর্শনে এসে স্বামীর হাতে স্ত্রী হত্যার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
স্বামীর হাতে হত্যার শিকার টাঙ্গাইল জেলা কালচারাল কর্মকর্তা খন্দকার রেদোয়ানা ইসলাম ইলু (৩০) পাঁচ দিন আগে একটি কন্যা সন্তানের জন্ম দেন। শনিবার বিকালে টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে কুমুদিনী হাসপাতালে
প্রসূতি ওয়ার্ডে তাকে বালিশ চাপা দিয়ে হত্যা করেছেন স্বামী মো. দেলোয়ার রহমান মিজান (৪৫)।
জানা যায়, স্বামী স্ত্রীর মধ্যে নানা বিষয়ে দীর্ঘ দিন মনোমালিন্য ছিল। গত ২২ মার্চ প্রসব ব্যথা নিয়ে খন্দকার রেদোয়ানা ইসলাম ইলু হাসপাতালে ভর্তি হন। পাঁচ দিন আগে শিশু কন্যার জন্ম দেন তিনি। শনিবার
দুপুরে তার স্বামী মিজান কুমুদিনী হাসপাতালে আসে স্ত্রী ও শিশু কন্যাকে দেখতে। স্ত্রীকে হত্যা করে ঘাতক স্বামী পালিয়ে যায়।
এ ব্যাপারে কুমুদিনী হাসপাতালের এজিএম (অপারেশন) অনিমেশ ভৌমিক লিটন বলেন, হাসপাতালে প্রতিটি ওয়ার্ডে কঠোর নিরাপত্তার ব্যবস্থা রয়েছে। প্রসূতি রেদোয়ানার স্বামী পরিকল্পিতভাবে তাকে হত্যার পর দরজা লগ
করে পালিয়ে যাওয়ার খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ঘটনাটি পুলিশ ও উপজেলা প্রশাসনকে জানানো হয়েছে। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কোন গাফিলতি নেই।
টাঙ্গাইলের জেলা প্রশাসক ড. মো. আতাউল গনি সন্ধ্যায় কুমুদিনী হাসপাতালে পরিদর্শনে এসে স্বামীর হাতে স্ত্রী হত্যার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।